Laboratory information management system for COVID-19 non-clinical efficacy trial data
পরিচ্ছেদসমূহ
গঠিত | ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫ |
---|---|
প্রতিষ্ঠাতা | | সৌদি আরব |
প্রতিষ্ঠাস্থান | রিয়াদ, সৌদি আরব |
ধরন | সামরিক জোট |
আইনি অবস্থা | সক্রিয় |
উদ্দেশ্য | সন্ত্রাসবাদবিরোধী |
সদরদপ্তর | রিয়াদ, সৌদি আরব |
অবস্থান | |
যে অঞ্চলে | মুসলিম বিশ্ব |
সদস্যপদ | ৪২
তালিকা
|
দাপ্তরিক ভাষা | আরবি, ইংরেজি, ফরাসি |
ইসলামিক মিলিটারি কাউন্টার টেরোরিজম কোয়ালিশনের মহাসচিব | জেনারেল মুহাম্মদ বিন সাঈদ |
ইসলামিক মিলিটারি কাউন্টার টেরোরিজম কোয়ালিশনের সামরিক-কমান্ডার | রাহিল শরীফ[১] |
ওয়েবসাইট | imctc.org |
আইএমসিটিসি বা ইসলামিক মিলিটারি কাউন্টার টেরোরিজম কোয়ালিশন হলো মুসলিম বিশ্বের ৪১টি রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত একটি আন্তঃসরকারি সন্ত্রাসী-হামলা প্রতিরোধকারী সামরিক মিত্র-জোট, যা ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর তৎকালীন সৌদি প্রতিরক্ষামন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমানের নেতৃত্বে ইসলামিক স্টেট অব ইরাকের বিরুদ্ধে যুদ্ধসহ অন্যান্য সন্ত্রাসবাদবিরোধী কার্যকলাপ ও অভিযানে পারস্পরিক সহযোগিতার লক্ষ্যে গঠিত হয়।[২][৩][৪][৫] সৌদি আরবের রিয়াদে এই জোটের একটি যৌথ অপারেশন সেন্টার থাকার কথা ছিল।[৬]
জোটটি ঘোষণার সময় ৩৪ টি সদস্য রাষ্ট্র ছিল। ২০২২ সালের ১ সেপ্টেম্বরে কেনিয়া যোগদান করলে আরো অতিরিক্ত কয়েকটি দেশ যোগ দেয় এবং সদস্য সংখ্যা একচল্লিশে পৌঁছে যায়।[৭] ২০১৭ সালের ৬ জানুয়ারী পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনাপ্রধান রাহিল শরীফকে উক্ত জোটের প্রথম কমান্ডার-ইন-চিফ মনোনীত করা হয়।[৮][৯] জোটটির অধিকাংশ অংশগ্রহণকারীই ইসলামি সহযোগিতা সংস্থার সদস্য।
ইতিহাস ও উদ্দেশ্য
সংস্থাটি বলেছে যে, এর প্রাথমিক উদ্দেশ্য হল মুসলিম দেশগুলিকে সম্প্রদায় ও নাম নির্বিশেষে সমস্ত সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ও সন্ত্রাসী সংগঠন থেকে রক্ষা করা।[১০][১১][১২] আইএমসিটিসি নিশ্চিত করেছে যে, এটি সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জাতিসংঘ ও ওআইসি–এর বিধান অনুসারে কাজ করবে।[১৩]
আইএমসিটিসি চালু করার সংবাদ সম্মেলনে মুহাম্মদ বিন সালমান বলেন যে, এটি ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, মিশর ও আফগানিস্তানে সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রচেষ্টাকে সমন্বয় করবে। এছাড়াও সিরিয়া ও ইরাকে অভিযানের ক্ষেত্রে বড় বড় পরাশক্তি ও আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলোর সঙ্গে আন্তর্জাতিক সমন্বয় থাকবে...।"[১৪]
এ জোটে ইরান, ইরাক ও সিরিয়ার মত শিয়া অধ্যুষিত সরকারগুলির কোন দেশ অন্তর্ভুক্ত হয়নি।[১৫] ইউরো নিউজের একটি প্রতিবেদন অনুসারে, কিছু বিশ্লেষক ইরানের সাথে প্রতিদ্বন্দ্বিতায় মধ্যপ্রাচ্য ও মুসলিম বিশ্বে নেতৃস্থানীয় ভূমিকা নিতে সৌদি আরবের প্রচেষ্টার অংশ হিসাবে জোট গঠনকে দেখছেন।[১৬]
সংখ্যাগরিষ্ঠ সুন্নি মুসলিম জনসংখ্যার দেশগুলির এই জোটে আধিপত্যের কারণে, ইরাকীয় পার্লামেন্টের নিরাপত্তা ও প্রতিরক্ষা কমিশনের সদস্য হাকিম আজামেলি এটিকে "একটি সাম্প্রদায়িক জোট " বলে অভিহিত করেছেন।[১৭][১৬][১৫]
তবে ইবাদি-প্রধান দেশ ওমান এ জোটে যোগ দিয়েছে। লেবাননও এই জোটকে সমর্থন দিয়েছে।[১৮] ইরানের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে এমন অন্য দেশ, যারা জোটের অংশ অথবা সমর্থন করে তাদের মধ্যে রয়েছে বাংলাদেশ, কুয়েত, লিবিয়া ও পাকিস্তান।
২০১৬ সালের মার্চে রিপোর্ট করা হয় যে, সৌদি আরব তৎকালীন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান রাহিল শরীফকে আইসিএমটিসির কমান্ডার-ইন-চিফ হওয়ার অনুরোধ করে, যখন তিনি ২০১৬ সালের শেষে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী থেকে অবসর গ্রহণ করেন।[১৯]
সদস্য রাষ্ট্র
২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর সৌদি আরব জোটের মূল ঘোষণায় ৩৪টি দেশকে অংশগ্রহণকারী সদস্য হিসাবে তালিকাভুক্ত করে এবং[২০] সকলেই ওআইসির সদস্য এবং তারা সব ওআইসি সদস্য রাষ্ট্রের প্রায় ৬০% গঠন করে। ২০২২ সালের সেপ্টেম্বরে কেনিয়ার যোগদানের সাথে মোট ৪১টি সদস্য দেশ হয়েছে।
দেশ | সদস্যপদ ঘোষণা | সামরিক ভূমিকা | সমর্থক | তথ্যসূত্র |
---|---|---|---|---|
বাহরাইন | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২১] |
বাংলাদেশ | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২২][২৩][২৪] |
বেনিন | আসল | — | — | |
ব্রুনেই | ||||
বুর্কিনা ফাসো | ||||
চাদ | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
কোমোরোস | আসল | — | — | |
আইভরি কোস্ট | আসল | — | — | |
জিবুতি | আসল | — | — | |
মিশর | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২২] |
গ্যাবন | আসল | — | — | |
গাম্বিয়া | ||||
গিনি | আসল | — | — | |
গিনি-বিসাউ | ||||
জর্ডান | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২২] |
কেনিয়া | ১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২৫] |
কুয়েত | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
লেবানন | আসল | — | হ্যাঁ | |
লিবিয়া | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২৬] |
মালয়েশিয়া | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২৭] |
মালদ্বীপ | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
মালি | আসল | — | — | |
মৌরিতানিয়া | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
মরক্কো | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
নাইজার | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
নাইজেরিয়া | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২৬] |
ওমান | ২৮ ডিসেম্বর, ২০১৬ | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২৮][২৯] |
পাকিস্তান | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [৩০][৩১][৩২] |
ফিলিস্তিন | আসল | — | — | |
কাতার | আসল | — | — | |
সৌদি আরব | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [৩৩][৩৪][৩৫] |
সেনেগাল | আসল | হ্যাঁ | — | |
সিয়েরা লিওন | আসল | — | — | |
সোমালিয়া | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
সুদান | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
তানজানিয়া | ||||
টোগো | আসল | — | — | |
তিউনিসিয়া | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | |
তুরস্ক | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [২৬] |
উগান্ডা | [৩৬] | |||
সংযুক্ত আরব আমিরাত | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ | [৩৬] |
ইয়েমেন | আসল | হ্যাঁ | হ্যাঁ |
সম্ভাব্য অতিরিক্ত সদস্য
মূলঘোষণার সময় ইন্দোনেশিয়াসহ (যা বিশ্বের বৃহত্তম মুসলিম জনসংখ্যার দেশ) অন্য আরো দশটিরও বেশি ইসলামি দেশ এই জোটের প্রতি তাদের সমর্থন প্রকাশ করেছিল[২০] এবং আজারবাইজান এ জোটে যোগদান করার বিষয়ে আলোচনা করছিল।[৩৭][৩৮][৩৯] ২০১৮ সালে প্রাক্তন উপপ্রতিরক্ষামন্ত্রী সেযাফরি জমসউদ্দীন মন্তব্য করেছেন যে, ইন্দোনেশিয়ার জোটনিরপেক্ষতা দেশকে একটি সামরিক জোটে যোগ দিতে বাধা দেয়। তিনি আরো বলেন যে, ভাইস প্রেসিডেন্ট জুসুফ কাল্লা ইন্দোনেশিয়ার যোগদানের সাথে একমত ছিলেন না।[৪০]
২০১৭ সালের জানুয়ারিতে আজারবাইজান বলেছিল যে, এতে যোগদান তার পররাষ্ট্রনীতির এজেন্ডা নয়। [৪১] সৌদি আরবে তাজিকিস্তানের রাষ্ট্রদূত নিশ্চিত করেন যে, তাজিকিস্তান যোগদানের সম্ভাবনা গুরুত্বের সাথে অধ্যয়ন করছে।[৪২][৪৩]
কমান্ডার-ইন-চিফ
ফোর্স কমান্ডার | জাতীয়তা | মেয়াদ শুরু | মেয়াদ শেষ | |
---|---|---|---|---|
রাহিল শরীফ | পাকিস্তান | ৬ জানুয়ারি, ২০১৭ | দায়িত্বপ্রাপ্ত[৪৪][৪৫] |
প্রতিক্রিয়া
- বাংলাদেশ : ২০১৫ সালের ১৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ এ জোটে যোগদানকারী প্রাথমিক সদস্যদের মধ্যে একটি ছিল। দেশটি প্রতিষ্ঠাতা দেশগুলির একটি যৌথ বিবৃতিতে ডার সদস্যপদ নিশ্চিত করে, যাতে বলা হয়েছে যে, "সমস্ত সন্ত্রাসীগোষ্ঠীর অনিষ্ট থেকে ইসলামি জাতিকে রক্ষা করা একটি কর্তব্য। কারণ এই সংগঠনগুলি নামে যাই হোক না কেন, পৃথিবীতে তারা মৃত্যু ও ধ্বংস ডেকে আনে এবং নিরপরাধদের ভয় দেখায়। তবে বাংলাদেশ কোন ধরণের সামরিক সহায়তা প্রত্যাখ্যান করে।[৪৬][৪৭][৪৮]
- চীন : চীন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে এ জোটের সাথে সহযোগিতা করার ইচ্ছা প্রকাশ করে এবং এই জোট গঠনে সৌদি প্রচেষ্টার প্রশংসা করে।[৪৯]
- মিশর : মিশরের আল-আজহার বিশ্ববিদ্যালয় জোট গঠনকে "ঐতিহাসিক" বলে অভিহিত করে।[৫০]
- জার্মানি: জার্মানির প্রতিরক্ষামন্ত্রী উরসুলা ফন ডার লেন সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে জোটকে স্বাগত জানান। তবে জোর দিয়েছিলেন যে, এটি ভিয়েনা প্রক্রিয়ার একটি অংশ হওয়া উচিত যাতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপ, রাশিয়া, তুরস্ক, সৌদি আরব এবং চীন ও ইরানসহ আইএসের বিরুদ্ধে লড়াই করা সমস্ত দেশ জড়িত থাকে।[৫১]
- মালয়েশিয়া : মালয়েশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রী হিশাম উদ্দিন হুসেন জোটের প্রতি সমর্থন প্রকাশ করেন। কিন্তু মালয়েশিয়ার পক্ষ থেকে যেকোনো সামরিক সহায়তা প্রত্যাখ্যান করেন।[৫২]
- পাকিস্তান : প্রাথমিক অস্পষ্টতার পর পাকিস্তান এই উদ্যোগকে স্বাগত জানায়। সরকার তার অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে এবং বলে, জোটের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে তার অংশগ্রহণের পরিমাণ নির্ধারণের জন্য দেশটি আরও বিশদ বিবরণের জন্য অপেক্ষা করছে।[৫৩]
- তুরস্ক : তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী আহমেত দাভুতোগলু এ জোটকে "ইসলামের সাথে সন্ত্রাসবাদের যুক্ত করার চেষ্টাকারীদের জন্য সেরা প্রতিক্রিয়া" বলে অভিহিত করেন।
- মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র : এই নতুন জোটকে যুক্তরাষ্ট্র স্বাগত জানায় এবং তৎকালীন মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী অ্যাশ কার্টার বলেন, এ জোট গঠনের পরিপ্রেক্ষিতে সৌদি আরবের মনে কী আছে সে সম্পর্কে আমরা আরও জানার অপেক্ষায় রয়েছি। কিন্তু সাধারণভাবে এটিই দেখা যাচ্ছে। এটি এমন কিছুর সাথে সঙ্গতিপূর্ণ, যা আমরা বেশ কিছুদিন ধরেই তাগিদ দিয়ে আসছি।[৫৪]
- নকশবন্দি আর্মি: এছাড়া ইরাকের নক্সবন্দি আর্মির নেতা ইজ্জাত ইবরাহিম দৌরি ২০১৬ সালে একটি বিবৃতি প্রকাশ করে জোটের প্রশংসা করেন। ইরান সমর্থিত ইরাকে শিয়া মিলিশিয়াদের বিরুদ্ধে লড়াই করার জন্য তিনি তার মুজাহিদদের আহ্বান জানান এবং আরও বলেন যে, "আপনারা বিবেচনা করুন, ইরান থেকে ইরাকে যা কিছু ঘটছে তার সবকিছুর দায় যুক্তরাষ্ট্রের।[৫৫]"
বহিঃসংযোগ
তথ্যসূত্র
- ↑ "Military Commander"। Islamic Military Counter Terrorism Coalition। ২২ জানুয়ারি ২০২১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ ডিসেম্বর ২০২০।
- ↑ "Joint statement on formation of Islamic military alliance to fight terrorism"। Kingdom of Saudi Arabia - Ministry of Foreign Affairs। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Islamic military coalition holds first meeting in Riyadh"। Gulf News। সংগ্রহের তারিখ ১১ এপ্রিল ২০১৬।
- ↑ "Saudi Arabia Unveils 34-Country 'Islamic Military Alliance'"। NBC News। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৫।
- ↑ DeYoung, Karen (২০১৫-১২-১৫)। "Saudi Arabia launches 'Islamic military alliance' to combat terrorism"। The Washington Post। আইএসএসএন 0190-8286। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৬।
- ↑ Oliver Miles (১৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Is Saudi Arabia's anti-terrorist alliance real?"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ Cafiero, Giorgio (৫ জানুয়ারি ২০১৭)। "Why did Oman join Saudi Arabia's anti-terrorism alliance?"। Al Monitor। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Defence minister confirms Raheel Sharif's appointment to Islamic military alliance"।
- ↑ PTI। "Pak's Raheel Sharif appointed chief of Saudi-led military coalition"। khaleejtimes.com। সংগ্রহের তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০১৮।
- ↑ "UAE joins Muslim military alliance to fight terrorism"। 7DAYS UAE। ২০১৫-১২-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-২০।
- ↑ "Turkey joins Saudi-led Islamic military alliance against terrorism"। TodaysZaman। ২০১৫-১২-১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-২০।
- ↑ "UAE joins 34-nation anti-terrorist military coalition | The National"। www.thenational.ae। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-২০।
- ↑ "Islamic military alliance"। Aaj News। ২০১৭-১২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-২২।
- ↑ "Saudi Arabia announces 34-state Islamic military alliance against terrorism"। Reuters। ২০১৫-১২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৫।
- ↑ ক খ "Turkey joins Sunni 'anti-terrorist' military coalition"। Agence France-Presse। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ Serguei Doubine; Behnam Masoumi (১৫ ডিসেম্বর ২০১৫)। "What do Russia and Iran think about Saudi Arabia's coalition initiative?"। euronews। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ Kayode Sesan (১৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Turkey Confirms Membership of Sunni 'Islamic Military Alliance', Nigeria, Libya Also Members"। SIGNAL। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Islamic anti-terror coalition chief receives Lebanese Army commander"। Arab News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৯-০৬-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০১৯-০৯-১০।
- ↑ Zain, Ali (১০ মার্চ ২০১৬)। "Saudi Arabia 'wants' Gen Raheel Sharif to command 34-nation Saudi alliance"। Daily Pakistan। ৭ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ মার্চ ২০১৭।
- ↑ ক খ "Joint statement on formation of Islamic military alliance to fight terrorism"। Kingdom of Saudi Arabia - Ministry of Foreign Affairs। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৭।
- ↑ Habib Toumi (১৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Bahrain hails new Islamic military alliance"। Gulf News। ১ ডিসেম্বর ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ ক খ গ Oliver Miles (১৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Is Saudi Arabia's anti-terrorist alliance real?"। The Guardian। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Bangladesh in 34-state Islamic military alliance"। thedailystar.net। Reuters Dubai। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Saudi-based 'Islamic military alliance' formed to fight terror"। New York Post। Associated Press। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২৩ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Kenya joins Islamic Military Counter Terrorism Coalition"। সেপ্টেম্বর ২০২২।
- ↑ ক খ গ Kayode Sesan (১৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Turkey Confirms Membership of Sunni 'Islamic Military Alliance', Nigeria, Libya Also Members"। SIGNAL। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ "Malaysia's Role in Saudi Arabia's Islamic Military Alliance"। ২০১৭-০৩-১৩। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-০৯।
- ↑ Cafiero, Giorgio (৫ জানুয়ারি ২০১৭)। "Why did Oman join Saudi Arabia's anti-terrorism alliance?"। Al Monitor। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৭।
- ↑ "Oman joins Saudi-led Islamic alliance: Gulf sources"। Reuters। ২৮ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৭।
- ↑ Baqir Sajjad Syed (২০১৫-১২-১৬)। "Pakistan surprised by its inclusion in 34-nation military alliance"। DAWN। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৭।
- ↑ Baqir Sajjad Syed (২০১৫-১২-১৬)। "Pakistan confirms participation in Saudi-led anti-terror alliance"। DAWN। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৭।
- ↑ Bokhari, Farhan (২০১৬-০৩-০৯)। "Pakistan's Sharif visits Saudi Arabia amid debate over military ties"। Financial Times। আইএসএসএন 0307-1766। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০৩-২৫।
- ↑ "Saudi Arabia forms Muslim 'anti-terrorism' coalition"। www.aljazeera.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৬।
- ↑ "Saudis announce Islamic anti-terrorism coalition - BBC News"। BBC News। ১৫ ডিসেম্বর ২০১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৫।
- ↑ "Saudi Arabia announces 34-state Islamic military alliance against terrorism"। Reuters। ২০১৫-১২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৫।
- ↑ ক খ "MEMBER COUNTRIES"। ২৯ নভেম্বর ২০২৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ Wam (১৬ ডিসেম্বর ২০১৫)। "34-nation alliance to fight terrorism"। Emirates 24/7। সংগ্রহের তারিখ ১৭ ডিসেম্বর ২০১৫।
- ↑ Marguerite Afra Sapiie (২০১৫-১২-১৬)। "Indonesia yet to decide on Saudi-led military coalition"। The Jakarta Post। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৯।
- ↑ Sara Rajabova (২০১৫-১২-১৫)। "Baku considers joining Riyadh-based coalition to fight terrorism"। AzerNews। ২০১৫-১২-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৫-১২-১৯।
- ↑ Priyanto, Teguh (১৯ ডিসেম্বর ২০১৮)। "Indonesia to not join IMCTC but shares similar spirit"। Antara News। সংগ্রহের তারিখ ২৪ অক্টোবর ২০১৯।
- ↑ "Azerbaijan says joining Islamic Military Alliance not on its foreign policy agenda"। Azeri-Press Agency। ৯ জানুয়ারি ২০১৭। ১২ মার্চ ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ মার্চ ২০১৭।
- ↑ Youssef, Fatah Al-Rahman (২১ ডিসেম্বর ২০১৫)। "Tajikistan, Azerbaijan to Join Islamic Coalition"। Asharq Al-Awsat। ২০১৫-১২-২৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-০৩।
- ↑ "Tajikistan reportedly plans to join Muslim anti-terror coalition formed by Saudi Arabia"। Asia-Plus। ২০১৬-০১-২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১৬-০১-০৩।
- ↑ "Raheel Sharif appointed chief of Islamic military alliance, confirms Khawaja Asif"। Dawn। ৬ জানুয়ারি ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-০৯।
- ↑ Salman Masood; Ben Hubbard (২ এপ্রিল ২০১৭)। "Pakistan Approves Military Hero to Head Tricky Saudi-Led Alliance: Report"। The New York Times। সংগ্রহের তারিখ ২০১৭-০৪-০৯।
- ↑ Reuters, Dubai (২০১৫-১২-১৫)। "Bangladesh in 34-state Islamic military alliance"। The Daily Star (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৪।
- ↑ "Bangladesh joins Saudi-backed anti-IS alliance | Dhaka Tribune"। web.archive.org। ২০১৭-০১-১৮। Archived from the original on ২০১৭-০১-১৮। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৪।
- ↑ "Bangladesh takes up new challenge in Islamic military alliance"। ৭ ডিসেম্বর ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৪ অক্টোবর ২০২৩।
- ↑ "China backs Islamic Military Alliance to fight terrorism"। Arab News (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-১২-১৯। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৪।
- ↑ "Al Ajhar Says..."।
- ↑ "Garmani says"।
- ↑ Wagner, Daniel (২০১৭-০৩-১৩)। "Malaysia's Future Role in Saudi Arabia's Islamic Military Alliance"। International Policy Digest (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৪।
- ↑ Syed, Baqir Sajjad (২০১৫-১২-১৭)। "Pakistan confirms participation in Saudi-led anti-terror alliance"। DAWN.COM (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৪।
- ↑ "Saudi Arabia announces 34-state Islamic military alliance against terrorism"। Reuters (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৫-১২-১৫। সংগ্রহের তারিখ ২০২৩-১০-০৪।
- ↑ "Nakshbondi Army Smith said..."।